আলমপুর
কিভাবে যাওয়া যাবে ঃ
বাস যোগেঃ দেশের যে কোন প্রান্ত হতে দিনাজপুর ঢাকা মহাসড়ক হয়ে রংপুর জেলার তারাগঞ্জ বাস ষ্ট্যান্ডে নেমে রিক্সা ভ্যান বা অটোরিক্সা যোগে পুরাতন চৌপথী হয়ে ধোলাইঘাট বাজার থেকে সৈয়দপুর রোড হয়ে ইমানগঞ্জ বাজার এসে মধুরামপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশেই দোলাপাড়ায় আসতে হবে।
বিমান যোগেঃ সৈয়দপুর বিমান বন্দরে নেমে রিক্সা ভ্যান বা অটোরিক্সা যোগে বাস টার্মনিাল সংলগ্ন আদানীর মোড় হয়ে ইমানগঞ্জ বাজার এসে মধুরামপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশেই দোলাপাড়ায় আসতে হবে।
রেল যোগেঃ সৈয়দপুর রেলষ্টেশনে নেমে রিক্সা ভ্যান বা অটোরিক্সা যোগে বাস টার্মিনাল সংলগ্ন আদানীর মোড় হয়ে ইমানগঞ্জ বাজার এসে মধুরামপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশেই দোলাপাড়ায় আসতে হবে।
কিভাবে যাওয়া যাবে ঃ
বাস যোগেঃ দেশের যে কোন প্রান্ত হতে দিনাজপুর ঢাকা মহাসড়ক হয়ে রংপুর জেলার তারাগঞ্জ বাস ষ্ট্যান্ডে নেমে রিক্সা ভ্যান বা অটোরিক্সা যোগে পুরাতন চৌপথী হয়ে ধোলাইঘাট বাজার থেকে সৈয়দপুর রোড হয়ে ইমানগঞ্জ বাজার এসে মধুরামপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশেই দোলাপাড়ায় আসতে হবে।
বিমান যোগেঃ সৈয়দপুর বিমান বন্দরে নেমে রিক্সা ভ্যান বা অটোরিক্সা যোগে বাস টার্মনিাল সংলগ্ন আদানীর মোড় হয়ে ইমানগঞ্জ বাজার এসে মধুরামপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশেই দোলাপাড়ায় আসতে হবে।
রেল যোগেঃ সৈয়দপুর রেলষ্টেশনে নেমে রিক্সা ভ্যান বা অটোরিক্সা যোগে বাস টার্মিনাল সংলগ্ন আদানীর মোড় হয়ে ইমানগঞ্জ বাজার এসে মধুরামপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশেই দোলাপাড়ায় আসতে হবে।
মধুরামপুর দোলাপাড়া বধ্যভূমিঃ
নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর ক্যান্টনমেন্টের পাশর্^বর্তী রংপুর জেলার তারাগঞ্জ উপজেলার ১নং আলমপুর ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড মধুরামপুর গ্রামের দোলাপাড়া নামক স্থানে ১৯৭১ সালে ১৪ এপ্রিল ঐ এলাকার ১১ জন ব্যক্তিকে এক সাথে লাইন করে দাড় করিয়ে গুলি করেন পাক হানাদার বাহিনী। এতে ভাগ্যক্রমে দুই জন ব্যক্তি বেচে যান এবং ৯ জন শহীদ হন। এর মধ্যে ডাঃ মোঃ শাহাজান আলী বাদশা পঙ্গু হয়ে এখনও বেচে আছেন। কিন্তু বধ্যভূমির কোন চিহ্ন ছিল না। ঐ এলাকার সমাজ সেবক ও সাংবাদিকদের সহায়তায় স্থানীয় ও জাতীয় পত্রিকায় বধ্যভূমির একাধিক সংবাদ প্রকাশ করায় বিষয়টি কর্তৃপক্ষের নজরে আসে এবং ২০১৫ সালের ৯ ডিসেম্বর স্থানীয় গণ্যমান্য, সমাজসেবক, সাংবাদিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা, আলমপুর ইউনিয়ন পরিষদ এবং উপজেলা প্রশাসনসহ বধ্যভূমির স্থান চিহ্নিত করিয়া মোমবাতি প্রজ¦লন করে এর শুভ উদ্বোধন করেন। পরবর্তীতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বধ্যভূমি স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের জন্য ৩৪ লক্ষ টাকা বরাদ্ধ করেন এবং স্থানীয় জাতীয় সংসদ সদস্য জনাব আবুল কালাম মো: আহসানুল হক চৌধুরী (ডিউক) বধ্যভূমি স্মৃতি স্তম্ভটির ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস